Wednesday, May 15, 2013

প্যারালাইসিস ও চিকিত্সা


প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাতগ্রস্ততা হচ্ছে মানুষের শরীরের কোনো অংশের মাংসপেশির কর্মক্ষমতা হারানোমাংসপেশি শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নাড়াচড়া করিয়ে থাকে, আর যদি ওই অংশের মাংসপেশির কর্মক্ষমতা হারায় তখন রোগী শরীরের ওই অংশের নড়াচড়া করার ক্ষমতা হারায়অনেক সময় ওই অংশের বোধ বা অনুভূতি শক্তিও হারিয়ে ফেলে

শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা


ফুসফুস বা লাঙস
এখানে গালমোলারি ম্যাক্রোফেজ নামে বিশেষ এক ধরনের কোষ থাকে যারা রোগ-জীবাণুকে ধরে খেয়ে ফেলে
মুখ গহ্বর
মুখের লালা রোগ জীবাণুকে ধুয়ে নিয়ে যায়শুধু তাই নয়, এই লালাতেও আছে সেই লাইমোজাইম নামের বিশেষ এক ধরনের এনজাইম যা কিনা বহু ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে
পাকস্থলি

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য


গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যাবেশির ভাগ মহিলাই সাধারণত এ সময় কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেনএমনিতেই গর্ভাবস্থায় নানা ধরনের সমস্যা থাকেতারপর যদি পেট পরিষ্কার না হয় তাহলে ভাবী মায়ের শরীর ও মন ভালো থাকে নাপেটে সব সময় একটা অস্বস্তিভাব বিরাজ করেকখনো আবার তলপেটে ও

মেয়েদের যৌন রোগ এবং এর প্রতিকার


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ১২ থেকে ২০ বছরের মেয়েদেরকে যুবতী বলা হয়এই সময়ের মধ্যে মেয়েরা শারীরিক এবং মানসিক পূর্ণতা লাভ করে থাকে যুবতী মেয়েদের সাধারণ যৌন রোগ সমস্যাগুলো হলো
১. ঋতু স্রাব সমস্যা
২. সাদা স্রাব
৩. তলপেট ও কোমরে ব্যথা
১. ঋতু স্রাব সমস্যাকে নিম্নের কয়েক ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে
   একবারে মাসিক না হওয়া
   অনিয়মিত মাসিক হওয়া
   অতিরিক্ত রক্তস্রাব হওয়া
যেসব যুবতীর মাসিক নিয়মিত হয় বুঝতে হবে তাদের ডিমগুলো সময়মতো ফুটে থাকে

Sunday, April 28, 2013

ডায়াবেটিস ও এক্সারসাইজ


ডায়াবেটিস রোগ নিয়ে ভুগছে না এমন পরিবারের সংখ্যা দিনে দিনে কমে আসছেযদি এমন পরিবারের সদস্য না হয়ে থাকেন তবে আপনি ভাগ্যবানদের একজন বলাই যায়, কেননা এই ডায়াবেটিস ধীরে ধীরে শরীরের প্রধান প্রধান অঙ্গকে আক্রমণ করে আমাদের টার্গেট হবে, যদি ডায়াবেটিস হয়েও যায় তবু রক্তে গ্লুকোজের লেভেল মেইন্টেইন করে একে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করাকেননা, রক্তে গ্লুকোজ স্বাভাবিক থাকলেই আমরা এসব সমস্যাকে কমিয়ে রাখতে পারবশারীরিক ব্যায়াম এই ব্যাপারে খুব ভালো ভূমিকা পালন করেযদি রেগুলার ব্যায়াম করা যায়, তবে ডায়াবেটিস বেশ ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভবএখন প্রশ্ন হচ্ছেব্যায়াম কীভাবে করা যেতে পারে, আর এটা আসলে কীভাবেই বা কাজ করে?
যেভাবে করা যেতে পারে ব্যায়াম

Wednesday, April 3, 2013

মলের সঙ্গে রক্ত যাওয়া


মলত্যাগের সময় যদি মলের সঙ্গে রক্তের উপস্থিতি দেখেন তবে যে কোনো ব্যক্তিরই আতঙ্কগ্রস্ত হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়অনেকেই মনে করেন, এটি কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ, যদিও মলের সঙ্গে রক্ত যাওয়া মানেই অনেক ক্ষেত্রে জীবন বিনাশকৃত কোনো রোগের লক্ষণ নয়যদি মলত্যাগের পর টিস্যু পেপার দিয়ে মলদ্বার মুছলে, টিস্যু পেপারে রক্তের লাল ছোপ দেখতে পান অথবা আপনার মলে রক্ত দেখতে পান তবে বিচলিত না হয়ে প্রথমেই একজন সার্জনের শরণাপন্ন হনএই লেখাটিতে মলের সঙ্গে রক্ত যাওয়ার সম্ভাব্য কারণগুলো কি এবং এর ফলে কি ধরনের অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে, সে ব্যাপারে সম্ভাব্য ধারণা দেওয়া হলো_

কিডনিতে পাথুরিজনিত সমস্যা...


মূত্রগ্রন্থি বা কিডনির মধ্যে পাথরের সৃষ্টি হলে মূত্রপাথুরি বলা হয়এই পাথর কণা কখনো মূত্র কোষে, কখনো মূত্রবাহী নালিতে বা মূত্রথলিতে এসে জমা হয়ফলে তীব্র যন্ত্রণার সৃষ্টি করেবর্তমান সময়ে এ রোগটি অনেক ব্যাপকতা লাভ করেছেমহিলা অপেক্ষা সাধারণত পুরুষের এ রোগটি বেশি দেখা যায়